একাদশ শ্রেণির এডমিশন রেজাল্ট ২০২২ [কলেজ ভর্তির ২য় মেধা তালিকা]

একাদশ শ্রেণির এডমিশন রেজাল্ট ২০২২ [কলেজ ভর্তির ২য় মেধা তালিকা] প্রকাশিত হয়েছে। ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে এইচএসসি পর্যায়ে দেশের কলেজগুলোতে ভর্তির এই ফলাফল অনলাইনে (http://www.xiclassadmission.gov.bd) পাওয়া যাবে।

সোয়া ১৩ লাখ ২৩ হাজারের বেশি ভর্তিচ্ছু একাদশে ভর্তির আবেদন আবেদন করেছিলেন। তারা বিভিন্ন কলেজের ৭০ লাখ ২০ হাজারের বেশি আসন পছন্দ দিয়েছেন।

একাদশ শ্রেণীর ভর্তি রেজাল্ট ২০২২ দেখবেন যেভাবে

অনলাইনে নির্ধারিত ওয়েবসাইটে (www.xiclassadmission.gov.bd) একাদশ শ্রেণিতে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ ওয়েবসাইটে প্রবেশ কর ‘ভিউ রেজাল্ট’ বাটনে ক্লিক করতে হবে। এরপর নির্ধারিত স্থানে ভর্তিচ্ছুরা রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, বোর্ড ও পাসের বছর ওয়েবসাইটে ইনপুট দিয়ে ওয়েবপাতায় উল্লেখিত ভেরিফিকেশন কোডটি ইনপুট দিতে হবে। এরপর নীল বর্ণের ‘ভিউ রেজাল্ট’ বাটনে ক্লিক করলেই শিক্ষার্থীর ফল প্রদর্শন করা হবে।

যার ভর্তি নিশ্চায়ন করেনি

প্রথম পর্যায়ে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নির্বাচন নিশ্চায়ন প্রক্রিয়া (৩২৮ টাকা ফি দিয়ে) চলমান ছিল ১ জানুয়ারি থেকে ৮ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখ পর্যন্ত। ভর্তির প্রাথমিক নিশ্চায়ন করা যাবে। যেসব শিক্ষার্থীরা এই সময়ের মধ্যে নিশ্চায়ন করেনি, তাদের প্রথম পর্যায়ের নির্বাচন ও আবেদন বাতিল করা হয়েছে। তারা চাইলে পুনরায় ফিসহ আবেদন করতে হবে।

কলেজে ২য় ধাপে ভর্তির আবেদন

৯ ও ১০ জানুয়ারি দ্বিতীয় পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ করা হবে। পছন্দক্রম অনুযায়ী প্রথম মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে ১২ জানুয়ারি। একই দিনে দ্বিতীয় পর্যায়ে আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে। দ্বিতীয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীর নির্বাচন নিশ্চায়ন চলবে ১৩ ও ১৪ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে।

তৃতীয় ধাপে আবেদন

তৃতীয় পর্যায়ের আবেদন গ্রহণ করা হবে ১৬ জানুয়ারি ২০২৩ তারিখে। পছন্দক্রম অনুযায়ী দ্বিতীয় মাইগ্রেশনের ফল প্রকাশ করা হবে ১৮ জানুয়ারি। একইদিনে তৃতীয় পর্যায়ের আবেদনের ফল প্রকাশ করা হবে। তৃতীয় পর্যায়ের শিক্ষার্থীর নির্বাচন নিশ্চায়ন চলবে ১৯ ও ২০ জানুয়ারি।

ভর্তি কার্যক্রম

আগামী ২২ থেকে ২৬ জানুয়ারি একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি চলবে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে বিভিন্ন কলেজ ও মাদরাসায় একাদশ শ্রেণিতে ক্লাস শুরু হবে।

কোটা

এবার কলেজ ভর্তিতে ৯৩ শতাংশ আসন সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে ও এসব আসনে ভর্তির জন্য মেধার ভিত্তিতে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় ও অধীনস্থ দপ্তর সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে মহানগর, বিভাগীয় ও জেলা সদরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির নূন্যতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে ২ শতাংশ কোটা সংরক্ষিত থাকবে। যদি আবেদনকারীর সংখ্যা বেশি হয় সেক্ষেত্রে তাদের নিজেদের মধ্যে মেধার ভিত্তিতে ভর্তির সুযোগ পাবেন।

মোট আসনের ৫ শতাংশ বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও সন্তানদের সন্তানের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও সন্তানদের সন্তান শনাক্ত করতে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে দেয়া সনদপত্র দাখিল করতে হবে।

College admission registration fee payment by Bkash (video)

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

You cannot copy content of this page